যুগোপযোগী পাঠ্যক্রম তৈরির আহ্বান আইসিটি প্রতিমন্ত্রীর
জাপানসহ উন্নত বিশ্বের বাজার ধরতে উচ্চশিক্ষায় আধুনিক পাঠ্যক্রম প্রণয়ন করার জন্য শিক্ষকদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক। তিনি বলেছেন, দ্রত বিকাশমান ও পরিবর্তনশীল প্রযুক্তির সঙ্গে সঙ্গতি রেখে উচ্চশিক্ষার পাঠ্যসূচি প্রণয়ন করা প্রয়োজন। যদিও প্রতি বছর এটি হালনাগাদ করা দুরূহ কাজ। এক্ষেত্রে বিশ্ববিদ্যালয়গুলো টপ আপ প্রশিক্ষণ কর্মসূচি হাতে নিতে পারে।
জাপান বাংলাদেশের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ বাজার উল্লেখ করে প্রতিমন্ত্রী বলেন, দেশের আইটি ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষ করে গড়ে তুলতে পারলে সেখানে প্রচুর কর্মসংস্থানের সুযোগ তৈরি হবে।
বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনে (ইউজিসি) ‘ইঞ্জিনিয়ার ইনফরমেশন টেকনোলজি ইঞ্জিনিয়ার্স এক্সামিনেশন (আইটিইই)’ বিষয়ে গতকাল বুধবার (১৩ নভেম্বর) এক কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী। দেশের আইটি ইঞ্জিনিয়ার গ্র্যাজুয়েটরা জাপানের আইটিইইতে যাতে ভালো ফলাফল করতে পারেন সেজন্য ইউজিসি এবং বাংলাদেশ কম্পিউটার কাউন্সিল (বিসিসি) যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। এর উদ্দেশ্য আগামী তিন বছরে জাপানে ১০ হাজার আইটি ইঞ্জিনিয়ারের কর্মসংস্থান তৈরি, আইটি ইঞ্জিনিয়ারদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং সচেতনতা বাড়ানো।
ইউজিসি চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহর সভাপতিত্ব কর্মশালায় তথ্য ও প্রযুক্তি বিভাগের সিনিয়র সচিব এন এম জিয়াউল আলম, ইউজিসির সদস্য অধ্যাপক ড. মো. সাজ্জাদ হোসেন, ঢাকা জাপান দূতাবাসের মন্ত্রী হিরোইকি ইয়ামায়া, বিসিসির নির্বাহী পরিচালক পার্থপ্রতিম দেব, জাপান এক্সটারনাল ট্রেড অর্গানাইজেশনের ঢাকার প্রতিনিধি ইউজি অ্যান্দো বক্তব্য দেন।
শিক্ষা সংক্রান্ত খবরাখবর নিয়মিত পেতে রেজিস্ট্রেশন করুন অথবা Log In করুন।
Account Benefitজুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, ২০৪১ সালের মধ্যে উন্নত দেশ হতে শ্রমঘন থেকে বেরিয়ে চতুর্থ শিল্প বিপ্লব বা প্রযুক্তিনির্ভর কর্মসূচি হাতে নিতে হবে। তিনি বলেন, সরকার দক্ষ মানবসম্পদ ও ডিজিটাল বাংলাদেশ বিনির্মাণে কাজ করে যাচ্ছে। এ লক্ষ্যে আইসিটি মন্ত্রণালয় ও ইউজিসি প্রতিটি বিশ্বদ্যিালয়ে গবেষণা ও ইনকিউবেশন সেন্টার এবং বিশেষায়িত ল্যাব চালু করবে। চতুর্থ শিল্প বিপ্লবের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষকদের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনার আহ্বান জানান তিনি।
সভাপতির ভাষণে অধ্যাপক ড. কাজী শহীদুল্লাহ বলেন, গত এক দশকে প্রযুক্তির অগ্রগতির ফলে চাকরির শর্তাবলিতে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে। তিনি বলেন, আমাদের স্নাতকদের বিশ্ব বাজারের জন্য প্রস্তুত করতে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে হবে। জাপান আইটি গ্র্যাজুয়েটদের জন্য বিশাল বাজার উন্মুক্ত করেছে। এ সুযোগের পুরোটা কাজে লাগোতে তিনি সংশ্লিষ্ট সকলকে একযোগে কাজ করার আহ্বান জানান।
ইউজিসির সদস্য ও কর্মশালার আহ্বায়ক প্রফেসর ড. সাজ্জাদ হোসেন স্বাগত বক্তব্যে বলেন, আইটিইইর মাধ্যমে প্রযুক্তি ও জ্ঞানের বিনিময় ঘটবে, শিক্ষার্থীরাও জনসম্পদে রূপান্তরিত হবে। এটি দেশে তথ্যপ্রযুক্তির ওপর দীর্ঘমেয়াদি প্রভাব ফেলবে এবং বাংলাদেশকে বিশ্ব দরবারে নতুন পরিচয়ে পরিচিত করবে।
- মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্টিফিকেট কোর্স- ইংলিশ, চাইনিজ, আরবি, ফ্রেঞ্চ
- বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিজ্ঞপ্তি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ ও ২৮ ডিসেম্বর
- খুবির ৬ষ্ঠ সমাবর্তন ২২ ডিসেম্বর
- জবির সমাবর্তন ১১ জানুয়ারি
- জবিতে শূন্য আসনে ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু ২০ ডিসেম্বর
- রাবিতে আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু বৃহস্পতিবার
- অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু ১৩ জানুয়ারি; মাস্টার্স রিলিজ স্লিপ আবেদন শুরু ১৯ ডিসেম্বর
- ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে টেলিকমিউনিকেশন দফতরের রচনা প্রতিযোগিতা
- ঢাকা পলিটেকনিকে জানুয়ারি-জুন’২০ সেশনে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি শুরু
- জেএসসি-পিইসির ফল বছরের শেষ দিন
- ৪০তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষা ৪-৮ জানুয়ারি
- তিতুমীর কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবের নিবন্ধন শেষ আজ
Submit Your Comments: