গ্রিন ইউনিভার্সিটিতে আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রোগ্রামিং কনটেস্ট-২০১৮ অনুষ্ঠিত
সারাদেশের ৪৫টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ১১৬টি টিমের অংশগ্রহণে দুই দিনব্যাপী অনুষ্ঠিত হলো ‘ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনস গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ আন্তঃবিশ্ববিদ্যালয় প্রোগ্রামিং কনটেস্ট-২০১৮’। গতকাল শনিবার (১৩ অক্টোবর) গ্রিন ইউনিভার্সিটির স্থায়ী ক্যাম্পাস পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে (কাঞ্চন, রূপগঞ্জ) এই প্রতিযোগিতা অনুষ্ঠিত হয়।
ইউজিসি’র সদস্য অধ্যাপক ড. এম. ইউসুফ আলী মোল্লা ও কথা সাহিত্যিক ড. বিশিষ্ট কথাসাহিত্যক ড. মুহম্মদ জাফর ইকবাল প্রতিযোগিতায় বিজয়ীদের হাতে নগদ অর্থ, সনদ, ইউএস-বাংলা এয়ারলাইনসে বিদেশ ভ্রমণের টিকিট তুলে দেন।
এ সময় গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির, উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. ফৈয়াজ খান, এসিএম আইসিপিসি’র সহযোগী পরিচালক অধ্যাপক ড. আব্দুল এল হক। অনুষ্ঠানের আয়োজক গ্রিন ইউনিভার্সিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন।
সমাপনী অনুষ্ঠানে কথাসাহিত্যিক জাফর ইকবাল বলেন, বিশ্ব র্যাং কিংয়ে প্রথম দুই হাজারের মধ্যেও বাংলাদেশের কোন বিশ^বিদ্যালয়ের অবস্থান না থাকাটা অস্বস্তিকর। তিনি বলেন, আমাদের ছাত্র-ছাত্রীদের দিন এগিয়ে যাওয়ার কথা ছিল। কিন্তু অনেক ক্ষেত্রেই তাদের কোয়ালিটি নীচের দিকে নামছে। এটা দুঃখজনক।
জাফর ইকবাল বলেন, বাংলাদেশে চার কোটি ছেলে-মেয়ে পড়াশোনা করছে; যা অস্ট্রেলিয়ার এমনকি ইউরোপের অনেক দেশেই দেশেই নেই। এট আমাদের জন্য আশাব্যঞ্জক বিষয়। ভবিষ্যতে এসব শিক্ষার্থীদের দিয়েই আগামীতে সুন্দর বাংলাদেশে গড়ে উঠবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির বলেন, এ ধরণের প্রতিযোগিতা অবশ্যই প্রোগ্রামিং জগতে শিক্ষার্থীদের অনেক দূর এগিয়ে নিয়ে যাবে।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে ইউজিসি’র সদস্য ড. এম. ইউসুফ আলী মোল্লা বলেন, শিক্ষার্থীদের শুধু স্মার্ট ফোন কিংবা অনলাইন সামগ্রী নিয়ে থাকলে হবে না; কাগজের বইয়ের কাছেও যেতে হবে। তা না হলেও অনেক কিছুই অপূর্ণ থেকে যাবে।
শিক্ষা সংক্রান্ত খবরাখবর নিয়মিত পেতে রেজিস্ট্রেশন করুন অথবা Log In করুন।
Account Benefitউপস্থিত বক্তারা বলেন, বাংলাদেশ জ্যামিতিক হারে প্রযুক্তির ব্যবহার বাড়ছে। সে হিসেবে এ ধরনের প্রোগ্রামিং কনটেস্ট সময়ের দাবি। তারা বলেন, প্রতিযোগিতা করলেই বুদ্ধিমত্তার দিকটি ফুটে ওঠে। তখন বোঝা যায়, প্রযুক্তিতে কে বা কারা কতটুকু এগিয়ে কিংবা পিছিয়ে।
প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বুয়েট) কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের অধ্যাপক ড. কায়কোবাদের নেতৃত্বে একটি বিচারক দল দায়িত্ব পালন করেন। এতে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয়, আইওআই, বুয়েট (দুটি টিম) ও নর্থ সাউথ বিশ্বিবদ্যালয় যথাক্রমে প্রথম, দ্বিতীয়, তৃতীয়, চতুর্থ ও পঞ্চম স্থান অধিকার করে।
এর আগে সকাল ৯টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত মোট পাঁচ ঘন্টাব্যাপী প্রতিযোগিতার ফাইনাল কনটেস্ট অনুষ্ঠিত হয়। আর অনুষ্ঠানের প্রথম দিন শুক্রবার উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে প্রতিযোগিতা শুরু হয়। এদিন মক টেস্টের মাধ্যমে দুই দিনব্যাপী প্রতিযোগিতার আনুষ্ঠানিকতা হয়। অনুষ্ঠানে মিডিয়া পার্টনার ছিল এটিএন বাংলা, দ্যা ডেইলি স্টার ও রেডিও একাত্তর।
More detail about
Green University of Bangladesh
- মাস্টার্স শেষ পর্ব পরীক্ষার সময়সূচি প্রকাশ
- এইচএসসি পরীক্ষা স্থগিত
- জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়ে সার্টিফিকেট কোর্স- ইংলিশ, চাইনিজ, আরবি, ফ্রেঞ্চ
- বাংলাদেশ মেডিকেল এন্ড ডেন্টাল কাউন্সিল-বিজ্ঞপ্তি
- বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষা ২৭ ও ২৮ ডিসেম্বর
- খুবির ৬ষ্ঠ সমাবর্তন ২২ ডিসেম্বর
- জবির সমাবর্তন ১১ জানুয়ারি
- জবিতে শূন্য আসনে ভর্তির সাক্ষাৎকার শুরু ২০ ডিসেম্বর
- রাবিতে আন্তর্জাতিক ছায়া জাতিসংঘ সম্মেলন শুরু বৃহস্পতিবার
- অনার্স তৃতীয় বর্ষের পরীক্ষা শুরু ১৩ জানুয়ারি; মাস্টার্স রিলিজ স্লিপ আবেদন শুরু ১৯ ডিসেম্বর
- ডিজিটাল মেলা-২০২০ উপলক্ষে টেলিকমিউনিকেশন দফতরের রচনা প্রতিযোগিতা
- ঢাকা পলিটেকনিকে জানুয়ারি-জুন’২০ সেশনে বিভিন্ন প্রশিক্ষণ কোর্সে ভর্তি শুরু
- জেএসসি-পিইসির ফল বছরের শেষ দিন
- ৪০তম বিসিএস: লিখিত পরীক্ষা ৪-৮ জানুয়ারি
- তিতুমীর কলেজের সুবর্ণজয়ন্তী উৎসবের নিবন্ধন শেষ আজ
Submit Your Comments: